এমদাদুল হক রাসেলঃ“আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে….” কবি যখন এই কবিতা লিখছিলেন তখন সমাজে নারীদের অংশ গ্রহণ কল্পনা করা যেতনা। এছাড়াও তখন জাতি হিসেবে আমাদের পরাধীনতা ছিল। প্রয়োজন ছিল যুদ্ধের তাই হয়তো সচেতন ভাবেই নারীদের যুদ্ধে না নিতেই কিংবা ভুল মেয়ে শব্দটা যোগ করেননি কবি তার কবিতায় অথবা কবি তার আসেপাশে সাজগোজ করা নারীদের দেখতে দেখতে এতোটাই অভ্যস্ত ছিলেন যে নারীরাও এমন মহৎকর্ম করতে পারে তার দৃষ্টান্ত কবির সামনে ছিলনা। তবে চট্টগ্রাম আইন কলেজ ছাত্রলীগ ও ছাত্র-সংসদ নেত্রী জেসমিন আক্তার জেসি’র মতো তরুণ দের দেখতে পেলে কবি হয়তো সেই ভুল করতেননা তিনি তার কবিতায় ছেলে শব্দের পাশে মেয়ে শব্দটিও লিখে যেতেন।
করোনা ভাইরাসে যখন জনজীবন স্তব্ধ রিলিফ চাওয়া মধ্যবিত্ত নারীটিও যখন চুপিসারে ঈদ শপিংয়ে ব্যাস্ত তখন কয়েকজন সহপাঠী মিলে কাপড় কেনার টাকায় অসহায়দের পাশে দাঁড়াল এই তরুণী যা চোখ এড়াতে পারেনি মিডিয়া কর্মী’র
জেসমিন আক্তার জেসির সাথে কথা বললে তিনি বলেন,
গতকাল ২১/০৫/২০২০ তারিখে তার আম্মু টাকা দিয়েছিল ঈদের শপিং করার জন্য, তিনি শপিং না করে এই টাকা দিয়ে গরিবদের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করেন।
তিনি আরও বলেন,
আসলে সত্যি বলতে এইসব মানবিক কাজ করতে আমার খুব ভালো লাগে। একজন ছাত্রলীগের রাজপথের কর্মী হিসাবে আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে চেষ্টা করি………