রনি চক্রবর্তী
কেটে যায় প্রহরের পর প্রহর
অতৃপ্ত বাসনারা হয় অতৃপ্ততর
না পাওয়া গুলো এগুইনি
পাওয়ায় পথে
হয়তো নিজেরই ভূলে
তবুও জীবনের ভেলা থেমে থেমে
দেয় বলে এই মন্থর গতির ব্যাথা। বৈঠা ধরার শক্ত হাতের শক্তি
যায় কমে কালক্রমে।
যতদূর পথ যায় দেখা
যেন অন্ধকার ঘোর
হাহাকারের আঘাতে বিক্ষত অন্তরাত্মা।হবার যে টুকু
হইতো তাই হলো
আরো একটু বেশি পেলে –
ধরিত্রীর কি এমন হতো ক্ষতি!
কবি মন চায় পানি
বুকে তার হাহাকার।